৩০ দিন হস্তমৈথুন না করে শরীরে বীর্য ধরে রাখলে যা হবে ।। বীর্য ধরে রাখলে যা হবে

আপনি কি জানেন? যদি আপনি মাত্র ৩০ দিন পিচকারী' নিয়ে না খেলে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখেন তাহলে কী ঘটবে? এটা জানার পর ইচ্ছা করলেও আপনি নিজের পিচকারী' নিয়ে হোলি খেলতে পারবেন না কারণ এই পোষ্ট সম্পর্কে আপনার ধারণা একেবারে বদলে দেবে। আজকের এই পোষ্টে আমরা এটাই জানব যে, নিজের বীর্য কে ধরে রেখে কিভাবে একজন এক্সট্রাঅরডিনারি মানুষ হয়ে উঠতে পারবেন এবং এই বির্যভার সিমেন্ট আমাদের হেল্প এর জন্য আসলে কত বেশি ইম্পর্টেন্ট। তাই পোষ্ট একদম শেষ পর্যন্ত অবশ্যই পড়ুন। 


এটা এমন একটা জিনিস যা একজন মানুষের শরীরে নিউক্লিয়ার বোমার চেয়ে বেশি শক্তি সরবরাহ করতে সক্ষম। ব্যাপারটা সহজেই বোঝা যায় তাদের মাত্র একটি সেল একজন নতুন মানুষ কে জন্ম দেওয়ার ক্ষমতা রাখে যেটা থেকে আমি ইমপরটেন্ট সম্পর্কে ইজিলি আন্দাজ করা যায়। আপনি যদি সেক্সের মাধ্যমে এই শক্তিকে বুদ্ধির বিকাশ ঘটাতে ব্যবহার করেন তাহলে আপনি এত বেশি ইন্টেলিজেন্ট জিনিয়াস মানুষ হয়ে উঠতে পারবেন যেটা বলে বোঝানো কখনোই পসিবল নয়।আপনি যদি প্রাচীনকাল থেকেই হয়ে আসা সমস্ত জ্ঞানী পুরুষদের সম্পর্কে রিচার্জ করেন তাহলে জানতে পারবেন। ম্যাক্সিমাম লোকই ব্রহ্মচারী ছিলেন, যেমন- স্বামী বিবেকানন্দ, নিকোলাস টেসলা, এপিজে আবদুল কালাম, গামা পালোয়ান এরা প্রত্যেকেই ব্রহ্মচারী ছিলেন, যারা জীবনে কখনই তাদেরকে নষ্ট করেন নি। 


এবার আপনি নিজেই বিচার করুন, যে আপনার শরীরের ভাইটাল ফ্লোরিডা রক্তের থেকে অনেক বেশি দামি এবং যে ফ্লোরিডার মাত্র একটা ছেলের সাহা্য্যে সম্পূর্ণ নতুন রক্তমাংসের একজন মানুষ তৈরি হয়ে যায় সেই ভাইটাল ফ্লয়েডকে ২ সেকেন্ডে বাইরে ফেলে জামাকাপড়ে বাথরুমের নালিতা ভাসিয়ে যাবেন? নাকি এনার্জি কে আপডেট করে নিজের লাইফে ইন্টেলিজেন্স পর্যায়ে নিয়ে যাবেন? আপনি জানলে অবাক হবেন যে আমাদের শরীরের মাত্র কুড়িগ্রাম বীর্য তৈরি হতে প্রায় ৪০ দিন সময় লাগে। আপনি প্রত্যেকদিন কোনো কারণ ছাড়াই নষ্ট করে ফেলছেন তবুও যদি এনার্জি নিয়ে আপনার কোন ডাউট থাকে তাহলে একবার মনে করে দেখুন যে একবার বীর্য বের করার পর আপনি কতটা ক্লান্ত হয়ে পড়েন, যত বেশি ক্লান্ত একজন মানুষ সারাদিন কাজ করার পরে হয় না। 


এর থেকে বোঝা যায় যে আমাদের জন্য কতটা ভয়ঙ্কর হতে পারে কিন্তু এর পরিবর্তে যদি আপনি অমূল্য সম্পদকে নষ্ট না করেন তাহলে মাত্র ৩০ দিনের মধ্যেই আপনার শরীরে বিভিন্ন চেঞ্জ করতে শুরু করবেন। প্রথমত আপনার ইমিউনিটি সিস্টেম বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বেশি স্ট্রং হয়ে উঠবে, আপনার শরীরের ভাইটাল নিউট্রিয়েন্ট হিমোগ্লোবিনের মাত্রা আবার নরমাল হতে শুরু করবে যা আপনার ইমিউনিটি সিস্টেম কে মজবুত করতে অনেক বেশি ইম্পর্টেন্ট রোল টু প্লে করে, যার ফলে যেকোনো সিনাল ডিজে কিংবা ব্যাকটেরিয়া সংক্রান্ত রোগ আপনার ধারে কাছেও আসতে পারবে না। আপনি নিজের শরীর আগের থেকে অনেক বেশি এনার্জি উপভোগ করতে পারবেন। বৈজ্ঞানিক গবেষণা এটা প্রমাণিত হয়েছে যে, সিমেন্সে থাকা নিউট্রিয়েন্ট আমাদের ব্রেনের হিসেবে কাজ করে, তাই লম্বা সময় ধরে সিমেন্সের শরীরে ধরে রাখলে তার ফলে আমাদের বুদ্ধি ও স্মৃতি শক্তির বিকাশ ঘটে যার ফলে আপনি যে কোন জিনিসকে খুব দ্রুত বুঝতে সক্ষম হবেন এবং একবার কোন কিছু দেখে বা শুনে দিল সেটাকে লম্বা সময় ধরে মনে রাখতে পারবেন। 


আপনার স্কিনের গোলো বাড়তে শুরু করবে, রিংকেলস ব্রণ জনিত সমস্যা খুব সহজেই দূর হয়ে যাবে, চেহারা উজ্জ্বল সুন্দর হয়ে উঠতে শুরু করবে, অনেকে বলে যে ভাই আমার চুল পড়ে যাচ্ছে চুল অল্প বয়সে সাদা হয়ে যাচ্ছে তো ভাই আপনি বলুন যদি আপনি চুলের প্রয়োজনীয় পুষ্টি অত্যাধিক পরিমাণে হস্তমৈথুন করে বীর্য সাথে প্রত্যেকদিন নষ্ট করে ফেলেন তাহলে চুল আপনার ভালো হবে কি করে? একজন ইয়ং ছেলে প্রতিদিন একবার থেকে শুরু করে না জানি কতবার হস্ত ক্রিয়া করে বীর্য বার করতে থাকে যতক্ষণ না পর্যন্ত ভেতর থেকে শুধু হাওয়া বাইরে আসতে থাকে, তাহলে তার সঙ্গীদের সিস্টেম সারাক্ষণ অন্যদিকে প্রকাশ না করে বীর্য তৈরিতেই বিজি থাকবে এটাই তো স্বাভাবিক। তাহলে চুল বেশি পড়া সহ চেহারা খারাপ হবেই কারণ আমাদের শরীরের নাম্বার ওয়ান পার্টি হল রিপ্রোডাকশন সিস্টেম, রিপ্রোডাকশন সিস্টেমে খেয়াল করা কিন্তু আমি যতই এক্সপ্লেন করিনা কেন আপনার পিচকারী' আপনার ডিসিশন তো আপনাকেই নিতে হবে। 


আর আপনি যদি আমার এই কথাগুলি সিরিয়াসলি নিয়ে মাত্র ৩০ দিন বীর্যপাত না করেই কাটিয়ে দেন তখন আর আমার আপনাকে বোঝানোর কোনো প্রয়োজন পড়বে না। তখন আপনি নিজেই লক্ষ্য করতে পারবেন যে আপনার মধ্যে ধীরে ধীরে একটা পরিবর্তন আসছে। আপনি আরো বেশি দিনোপিয়াম কন্টিনিউ করতে শুরু করবেন তখন নিজেই নিজের বুদ্ধিমত্তা ও এনার্জি দেখে অবাক হতে থাকবেন, যেখানে আপনি লোকের সঙ্গে কথা বলতে ভয় পেতেন, লজ্জা বোধ করতেন, সহজে কোন কথা মনে রাখতে পারতেন না, সেখানে মানুষ আপনার সঙ্গে নিজে থেকে কথা বলার জন্যই পাগল হয়ে যাবে, আর চাইলেও সহজে আপনি কিছু ভুলতে পারবেন না। যে কাজে কিছুতেই আপনার মন লাগবে না সেই কাজে প্রকাশের সঙ্গে আপনি করতে পারবেন, আশেপাশের সবাই আপনার প্রশংসা করতে শুরু করবে যেটা শুনতে একটু স্বপ্নের মতো লাগলেও বাস্তবে ও ঘটতে পারে, যদি আপনি জীবনের একটা নোংরা ভাষা কে কন্ট্রোল করে সত্তিকারের মন থেকে শুরু করতে পারেন তবেই হয়তো আপনি ব্যর্থ হবেন না।

Post a Comment

Do not Share any Link

Previous Post Next Post

Contact Form