Karagar Web Series Google Drive Link ৷ Part 2 ৷ Karagar Web Series Download ৷ Karagar Web Series ৷ কারাগার ওয়েব সিরিজ ৷

হ্যালো ফ্রেন্ড আপনাদের সকলকে স্বাগতম, অপেক্ষার প্রহর শেষ করে আজ হাজির হয়ে গেলাম, কারাগার ওয়েব সিরিজের পার্ট ওয়ান দেখেননি তারা চাইলে আমাদের চ্যানেলে গিয়ে দেখে আসতে পারেন, পার্ট ওয়ান দেখার পর থেকেই আপনাদের মনে নানা প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছিল কে এই কয়দি? আর কেন সেই কারাগারে এসেছে? ডেভিড অ্যাডামস নামক একটি বাক্যে আর বোরখা পরিহিত মহিলাকে কেন ফলো করছে সবাইকে সে কে তার পরিচয় কি সকল প্রশ্নের উত্তর মিলবে আমাদের আজকের ব্লক পোস্টে।

সিরিজের শুরুতে আমরা হাজার 972 সালের 3 দেখতে পায় যেখানে মরিয়ম নামের এক মা তার সন্তানকে জন্ম দিচ্ছে এই বিষয়টা একটু মাথায় রাখবেন যাই হোক এরপর স্ক্রীনস হলে পার্ট ওয়ান যেখানে শেষ হয়েছিল ঠিক সেখান থেকে আমরা দেখতে পাই, বইটি দেখার পর থেকেই মাহার মনে নানা প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছিল তখন আলফ্রেডের কাছ থেকে সে জানতে পারে ডেবিট আর আলফ্রেড দুজনে বন্ধু কারাগারে থাকা সেই ম্যাডাম। 

Google Drive Link
You have to wait 120 seconds.

Please Wait, Generating Open Link...

আমি ডেবিট সে একজন রাইটার এবং হিস্টোরিয়ান ইতিহাস সম্পর্কে খুব ভালো জ্ঞান আছে সে কোন একটা কারনে কারাগারে গিয়েছে 145 নম্বর ছেলের নিচে থাকা টানেলের ভেতর দিয়ে, কেন গেছে সেটা আমরা পরবর্তীতে জানতে পারব তখন মাথা বুঝতে পারে আড়াইশো বছর ধরে জেলে বন্দী থাকা আধ্যাত্মিক শক্তি আছে এসকল বিষয় দাস্তা একটা ফিকশন ছিল এর কোনো সত্যতা নেই তখন আর ফ্যাট থাকে আমাদের দেশের যুদ্ধপরবর্তী একটি ইতিহাস সম্পর্কে বলে যুদ্ধের পর মাদার তেরেসা এ দেশে এসেছিল আমাদের মা-বোন যারা রেপের শিকার হয়েছিল তাদের সাহায্য করতে কিন্তু রেপ এর শিকার হওয়া অনেকেই প্রেগনেন্ট ছিল যারা তাদের বাচ্চা চাইলেও রাখতে পারছিল না।

মাদার তেরেসার সারাদেশে বেবি হোম স্থাপন করেছিল যেখানে এ মা বোনেরা তাদের পরিচয় লুকিয়ে সন্তান জন্ম দিয়েছিল পরবর্তীতে সরকার ও মিশনারি চারিটি এর সাহায্যে বিভিন্ন দেশ থেকে এদেরকে এডাপশন করা হয় আর এদের মধ্যে কেউ কেউ আবার মায়ের টানে ফিরে আসে আর তেমনই ছিল এ মিষ্টি ম্যান মানে ডেবিট এর গল্প আপনারা হয়তো ভাবছেন এ হিস্টরি কেন বলছি কারণ এই হিস্টরি উপর বেশ করেই কারাগার ওয়েব সিরিজটি নির্মাণ হয়েছে যা শেষ মুহূর্তে একদম ক্লিয়ার করব।

আলফেট বলে আমরা আপনার বাবাকে খুঁজে বের করে দিব আর তখনই এনটিনায় সেই বোরখা পরা মহিলা টি মহিলা ও তাদের একজন তার নাম বিয়া সেম আমাকে একটি উইল দেয় যেখানে তার মা তাদের সকল সম্পত্তি মেহেদী হাসান নামে একজন লোককে দিয়ে গেছে তখন মনে প্রশ্ন জাগে মেহেদী হাসান টা কি সে তো জানে তার বাবা সিরাজুল হক তাহলে এই মেহেদী হাসানকে কেন তার মা সব সম্পত্তি দিয়ে গেছে, তখন আলফেট জানায় মেহেদী হাসান ইই তোমার বাবা সিরাজুল হক তখন আলফ্রেড এবং বিয়ের কাছ থেকে জানতে পারি তারাও ডেবিট এর মত সেই যুদ্ধ শিশু যাদের কোন বাবা মায়ের পরিচয় নেই কিন্তু তারা কি প্ল্যান নিয়ে কারাগারে গেছে সেটা আমরা এখনো জানিনা।

আর ওইদিকে রাজেশ্বর যার আসল নাম রাজু সে ডেভিডের সাথে দেখা করতে যায় তাদের কথোপকথন থেকে আমরা বুঝতে পারি রাজুকে প্লান করেই কারাগারে এনেছে। ডেভিডের মায়ের শরীর খুব খারাপ তাই দ্রুত কাজ ছেড়ে যেতে হবে কিন্তু কি কাজ সেটা আমরা পরে জানতে পারবো, রাজুর কাছে তালা খোলার জন্য কিছু একটা ম্যানেজ করে দিতে বলে, তাদের এই কথোপকথন এর দৃশ্য মহব্বত আলী দেখে ফেলে আর ঐদিকে সেই দুর্ঘটনার শিকার হলাম যে সে জানতে পারে সেই কয়েদিকে সবাই বাবা বলে মানছে যার কারণে তারা ডেবিট এর সাথে দেখা করতে আসে তাদেরকে আসতে দেখে রাজু 145 নম্বর ছেলের সামনে বাবা বাবা বলে গড়াগড়ি করতে শুরু করে আর তখন রাজুকে তারা সেখান থেকে পাঠিয়ে দেয়।

Post a Comment

Do not Share any Link

Previous Post Next Post

Contact Form